শুক্রবার, ০৬ Jun ২০২৫, ১২:০৪ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
চীনে প্রথম করোনা রোগীর মৃত্যু হয়ে ছিল ৭ বছর আগে!

চীনে প্রথম করোনা রোগীর মৃত্যু হয়ে ছিল ৭ বছর আগে!

চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পরা করোনাভাইরাস সারা বিশ্বকে পাল্টে দিয়েছে। ভয়ঙ্কর এক পরিবেশে সময় কাটাচ্ছেন বিশ্ববাসী। এই অবস্থায় ভ্যাকসিন আবিস্কারের চেষ্টার পাশিপাশি এর উৎপত্তি নিয়ে গবেষণা করে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। এরমধ্যেই দ্য সানডে টাইমসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, সাত বছর আগে চীনের উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজিতে পাঠানো ভাইরাসের নমুনার সঙ্গে অনেকটা মিল রয়েছে নভেল করোনাভাইরাসের।

দ্য সানডে টাইমসের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, ২০১৩ সালে দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের একটি পরিত্যক্ত তামার খনিতে বাদুড়ের ব্যাপক উপদ্রব ছিল। সেখানে বাদুড়ের মল পরিষ্কারের কাজে নিযুক্ত ছয়জন কর্মী তীব্র নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে তিনজন মারা গিয়েছিলেন। বাদুড় থেকে তাঁদের মধ্যে ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়েছিল বলে সন্দেহ করা হয়। সে সময় ওই ভাইরাসের ‘হিমায়িত নমুনা’ উহানের ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। ওই সময় আক্রান্তদের চিকিৎসার দায়িত্বে থাকা জরুরিকালীন বিভাগের এক চিকিৎসাকর্মীকে উদ্ধৃত করে এ কথা জানানো হয়েছে দ্য সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে।

ঘটনার পর ওই খনিটি খতিয়ে দেখেছিলেন শি ঝেংলি। তিনি উইান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির বাদুড় থেকে উদ্ভূত সার্সের মতো করোনাভাইরাস সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ।

বাদুড়ের গুহায় অভিযানের জন্য শি ‘ব্যাট ওম্যান’ বলে পরিচিত। কোভিড-১৯-এর প্রকোপের মধ্যে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে শি বলেছিলেন, ২০১৩ সালে ইয়ুনানের খনি থেকে পাওয়া ‘র‌্যাটজি১৩’ ভাইরাস নুমনার সঙ্গে কোভিড -১৯ এর মিল ৯৬ দশমিক ২ শতাংশ। সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, এটা ‘প্রায় নিশ্চিত’ যে ইয়ুনানের পরিত্যক্ত খনিতে পাওয়া ওই ভাইরাসই ‘র‌্যাটজি১৩’।

তবে ভিন্নমত পোষণকারী বিজ্ঞানীদের উদ্ধৃত করে সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে যে, খনিতে পাওয়া নমুনাগুলোর মধ্যে কয়েক দশকের বিবর্তনজনিত পার্থক্য থাকতে পারে। সানডে টাইমস জানিয়েছে, এ ব্যাপারে তাদের প্রশ্নের কোনো জবাব উহান ল্যাব থেকে পাওয়া যায়নি।

গত মে মাসে উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলোজির পরিচালক জানিয়েছিলেন, ‘র‌্যাটজি১৩’ ভাইরাসের আর কোনো ‘লাইভ কপি’ ল্যাবে নেই। তাই ল্যাব থেকে এ ভাইরাস কোনোভাবে ছড়িয়ে পড়া অসম্ভব ব্যাপার। উহান থেকে শুরু হওয়া করোনাভাইরাসজনিত মহামারির উৎস যে উহানের ল্যাব, এমন কোনো প্রমাণ নেই। যদিও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত মে মাসে দাবি করেছিলেন, তাঁর কাছে এ ব্যাপারে প্রমাণ রয়েছে। যদিও মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টে তেমন কোনো তথ্য ছিল না।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com